Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যবস্থাপনা : বাড়বে মাছের উৎপাদন, মজবুত হবে অর্থনীতির ভিত

আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যবস্থাপনা : বাড়বে মাছের উৎপাদন, মজবুত হবে অর্থনীতির ভিত

কৃষিবিদ মো. সামছুল আলম
জাতীয় অর্থনীতিতে এবং বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াবার সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মৎস্য খাতের ভূমিকা হবে অনন্য-অসাধারণ। দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে, পুষ্টি চাহিদা পূরণের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, উদ্যোক্তা তৈরিতে, বেকারত্ব দূর করতে, গ্রামীণ অর্থনীআধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যবস্থাপনা : বাড়বে মাছের উৎপাদন, মজবুত হবে অর্থনীতির ভিততি সচল রাখতে সকল ক্ষেত্রেই মৎস্য খাতের অবদান রয়েছে। শুধু তাই নয়, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মৎস্য খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। স্মার্ট টেকনোলজি প্রয়োগের জন্য মৎস্য খাতে বিশাল সুযোগ রয়েছে। সমুদ্র থেকে শুরু করে উন্মুক্ত ও বদ্ধ জলাশয়ে মৎস্য খাতে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। মাছের উৎপাদন, আহরণ, পরীক্ষা, বিপণন ও বহুমুখী ব্যবহারে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

মৎস্য খাতে স্মার্ট প্রযুক্তি যেমন রিমোট কন্ট্রোল অপারেটেড ফিশ ফিডার, অটোমেটিক পদ্ধতিতে পানির গুণাগুণ নির্ণয়, স্মার্ট সেন্সর, স্মার্ট আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা, আইওটি ভিত্তিক স্মার্ট মৎস্য খামার ব্যবস্থাপনা, রিমোট সেনসিং এবং জিআইএস প্রযুক্তির মাধ্যমে রোগের পূর্বাভাস প্রদান ও দমন,পানির গুণাগুণ নির্ণয়, রোবটিক্সের ব্যবহার ইত্যাদি অন্যতম। বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে আমাদের স্বল্প সময় ও কম খরচে অধিক উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এসব স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে আধুনিক প্রযুক্তি যেমন অটোমেটিক ফিশ ফিলেটিং মেশিন, অটোমেটিক ফিশ ইনস্পেকশন সেন্সর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের মৎস্য প্রক্রিয়াজাত কারখানায় এসব প্রযুক্তিও ব্যবহার করা যাবে। দেশের মৎস্য চাষি ও সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার মনস্ক ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। এতে মৎস্য খাতে আধুনিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে, মাছের উৎপাদন বাড়বে এবং অর্থনীতির ভিত মজবুত হবে।
আইইউসিএন ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঁহরড়হ ভড়ৎ পড়হংবৎাধঃরড়হ ড়ভ হধঃঁৎব. (২০১৫) এর তথ্য মতে, আমাদের মিঠাপানির ২৬০ প্রজাতির মাছের মধ্যে ৬৪ প্রজাতির মাছ বিপন্নের তালিকায় চলে গিয়েছিল। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ইতোমধ্যে বিভিন্ন বায়োটেকনোলজি ব্যবহার করে  বিপন্ন প্রজাতির ৩৯টি মাছের প্রজনন এবং চাষাবাদ কৌশল উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছে। দেশে প্রথমবারের মতো ইনস্টিটিউটের ময়মনসিংহের স্বাদুপানি কেন্দ্রে দেশীয় মাছের লাইভ জিন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠিত এ লাইভ জিন ব্যাংকে মিঠাপানির ১১২ প্রজাতির মাছ সংরক্ষণ করা হয়েছে। প্রকৃতিতে কোনো মাছ হারিয়ে গেলে কিংবা বিপন্ন হলে লাইভ জিন ব্যাংকের মাছ থেকে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এসব মাছ পুনরুদ্ধার করা যাবে। এভাবে এসব স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে মাছের সংরক্ষণ ও উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। 
এছাড়াও বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএফআরআই) ইতোমধ্যে মৎস্য চাষ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ৭৫টি লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে এবং উদ্ভাবিত প্রযুক্তি মৎস্য অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে মাঠপর্যায়ে সম্প্রসারণের ফলে সাম্প্রতিককালে দেশে মাছের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইনস্টিটিউট থেকে উদ্ভাবিত এসব প্রযুক্তির মধ্যে বিপন্ন প্রজাতির দেশীয় মাছ সংরক্ষণ ও চাষ, কৈ মাছের রোগ নিরাময়ে ভ্যাকসিন তৈরি, অ্যাকোয়াপনিক পদ্ধতিতে স্বাস্থ্যসম্মত মাছ ও সবজি উৎপাদন, নোনাপানির চিত্রা ও দাতিনা মাছের পোনা উৎপাদন, অপ্রচলিত মৎস্যসম্পদ যেমন-কুঁচিয়া ও কাঁকড়ার পোনা উৎপাদন এবং চাষ, মিঠাপানির ঝিনুকে ইমেজ মুক্তা উৎপাদন, সাগর উপকূলে সিউইড চাষ ও এর ব্যবহার, বিএফআরআই মেকানিক্যাল ফিশ ড্রায়ার ব্যবহারের মাধ্যমে গুণগত মানসম্পন্ন শুঁটকি মাছ উৎপাদন এবং ইলিশের ছয়টি অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা অন্যতম। মৎস্য উৎপাদনে উন্নত প্রযুক্তি মাঠপর্যায়ে ব্যবহার ও সরকারের মৎস্যবান্ধব বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণের ফলে দেশে মাছের উৎপাদন ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৯.১৫ লাখ টনে উন্নীত হয়েছে।
তছাড়াও প্রচলিত মৎস্যসম্পদের পাশাপাশি বাণিজ্যিক গুরুত্বসম্পন্ন অপ্রচলিত মৎস্যসম্পদ যেমন কুঁচিয়া, শামুক, ঝিনুক, কাঁকড়া, সিউইড ইত্যাদি সংরক্ষণ ও উন্নয়নে বর্তমান সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমাদের খাদ্যতালিকায় এসব অপ্রচলিত প্রজাতি না থাকলেও বিদেশে এদের প্রচুর চাহিদা ও বাজারমূল্য রয়েছে। এসব পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। এ পরিপ্রেক্ষিতে কুঁচিয়া, কাঁকড়া, শামুক ও ঝিনুক সংরক্ষণ এবং উন্নয়নে মৎস্য অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট কাজ করছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে  কাঁকড়ার পোনা উৎপাদনে ইনস্টিটিউট এখন সক্ষমতা অর্জন করেছে। 
 প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকার লক্ষ্যে নিরাপদ মৎস্য উৎপাদন এখন সময়ের দাবি । বাংলাদেশ বর্তমানে প্রায় ৫২টি দেশে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি করছে। মানসম্মত মৎস্য ও মৎস্যপণ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় আন্তর্জাতিক মানের তিনটি মাননিয়ন্ত্রণ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ফলে মৎস্য ও মৎস্যজাতীয় পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে মাছের আহরণোত্তর ক্ষতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে আমাদের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, সঠিক পরিচর্যা ও বাজারজাতকরণের অভাবে মাছে শতকরা ৩০-৪০ ভাগ পুষ্টি কম পাওয় যায়। সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের স্মার্ট ব্যবস্থাপনার অভাবে কাক্সিক্ষত উৎপাদন পাওয়া যাচ্ছে না।  বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে বঙ্গোপসাগরে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের মজুদ ও বিস্তৃতি নির্ণয় এবং সর্বোচ্চ সহনশীল আহরণমাত্রা নির্ণয়ের লক্ষ্যে সমুদ্রে জরিপকার্য পরিচালনা করা হয়েছে। মৎস্যসম্পদের সঠিক ব্যবস্থাপনা কৌশল উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।  
তাছাড়া সাগর ও নদীতে সরকারের বিভিন্ন যুগোপযোগী পদক্ষেপ ও বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বিশ্বে ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশেই এর উৎপাদন বেড়েছে। অপর ১০টি দেশে ইলিশ উৎপাদন কমেছে। দেশে মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের অবদান ১২.২২ ভাগ, যার বর্তমান বাজারমূল্য ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি। দেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর পুষ্টি চাহিদা মেটাতে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। 
এছাড়া সুনীল অর্থনীতির বিকাশে সমুদ্রে প্রচলিত ও অপ্রচলিত মৎস্যসম্পদ অনুসন্ধান, সংরক্ষণ ও টেকসই আহরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন কর্মকৌশল প্রণয়ন এবং তা এসডিজির সঙ্গে সমন্বয় করে হালনাগাদ করা হয়েছে। এরই মধ্যে সামুদ্রিক মৎস্য আইন ২০২০ ও সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা ২০২২ প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের সমুদ্রসীমায় মনিটরিং, কন্ট্রোল ও সার্ভিল্যান্স জোরদারকরণে ১০ হাজার আর্টিসানাল মৎস্য নৌযান ও ৫টি বাণিজ্যিক মৎস্য নৌযান প্রযুক্তিভিত্তিক ভেসেল মনিটরিং সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছে।
লাভজনক এ মৎস্যখাতে  উৎপাদন, আহরণ, বিপণন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, রপ্তানিসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি ৯৫ লাখ মানুষ সম্পৃক্ত। এক সময় মাছ চাষে অনেকের অনাগ্রহ ছিল। এখন শিক্ষিত জনগোষ্ঠী মাছ চাষ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও রপ্তানিতে সম্পৃক্ত হয়েছে। মৎস্য খাতকে বিকশিত করার স্বপ্ন  দেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বলেছিলেন, মাছ হবে বাংলাদেশের  বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত। বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে নানা প্রযুক্তির ব্যবহারে এখাতের ব্যবহার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ও এর উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে বিশ্বে সাফল্যের রেকর্ড সৃষ্টি করছে। 
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকোয়াকালচার ২০২২’ শীর্ষক বৈশ্বিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চাষের মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয় অবস্থান অর্জন করেছে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে কেবল ভারত ও চীন। ছয় বছর ধরে বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে পঞ্চম অবস্থানে ছিল। এ অর্জন অত্যন্ত গৌরব ও সম্মানের। এ ছাড়াও এফএওর প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বে অভ্যন্তরীণ জলাশয়ে মাছ আহরণে বাংলাদেশ তৃতীয়, সামুদ্রিক ও উপকূলীয় ক্রাস্টাশিয়ান্স ও ফিনফিশ উৎপাদনে যথাক্রমে ৮ম ও ১১তম স্থান অধিকার করেছে। তাছাড়া বিশ্বে ইলিশ উৎপাদনকারী ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ প্রথম, তেলাপিয়া উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ এবং এশিয়ার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া  ইলিশ আহরণে প্রথম (বর্তমানে ইলিশের মোট উৎপাদন ৫ লাখ ৬৭ হাজার মেট্রিক টন) অবস্থানে রয়েছে। 
মাছ থেকে পুডিং, বিস্কিট, চকোলেট, বার্গার, ফিশ ফিংগার, ফিশ বল, চিপস বা অন্য কোন সুস্বাদু খাবার তৈরি করলে সেটা নতুন প্রজন্ম সহজেই মৎস্যজাত খাবার গ্রহণ করবে।
২০১০ সালের খানা জরিপে জানা গেছে, বাংলাদেশে বছরে প্রতিজন প্রায় ১২ কেজি মাছ খেতো। এখন সেটা ৩০ কেজিতে পৌঁছেছে। দেশের জিডিপিতে কৃষির অবদান ১৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষির অবদান কমলেও মৎস্য উপখাতের (বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২-২৩) বিশ্ববাজারে আর্থিক মন্দা সত্ত্বেও ২০২২-’২৩ অর্থবছরে ৬৯ হাজার ৮৮০ দশমিক ৫৯ মেট্রিক টন মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানি করে দেশের আয় হয়েছে ৪ হাজার ৭৯০ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
 অতএব, সর্বোপুরি বলা যায়, মৎস্য খাতে আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণসহ সকল উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণের ফলে নিরাপদ মৎস্যসম্পদ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। ফলে অর্জিত হবে সরকারের দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি এবং মৎস্যখাতে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে যাবে দেশ। 

লেখক : গণযোগাযোগ কর্মকর্তা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তর, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, মোবা: ০১৭৪৬৭৪৯০২০, ই-মেইল : ধষধস৪১৬২@মসধরষ.পড়স 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon